
Writing 234
Read Count : 111
Category : Notes/work
Sub Category : N/A
মুর্খতার একটা সীমারেখা থাকা প্রয়োজন । আমরা বা আমাদের কে বোকার রাজ্যে পাঠিয়ে তো অনেক ট্রানজিট এর লীজ দেয়া হয়েছে পুর্বে । বাণিজ্যিক উন্নয়ন দেখিয়ে তো অনেক কথা হলো । কথার পিঠে কথা চালান করে মগজধোলাই হয়েছে অনেক বার।" আর নয় সময় উদ্দেশ্যহীনের মিছিলে " । আজকাল যে মিছিলগুলো ও দলীয়করণের খপ্পরে পড়ে আছে আর তাই দেশাত্ববোধক মিছিল হয় না বায়ান্নোর মতো । আচ্ছা কেউ কি বলতে পারেন যে, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পদ্মাসেতু বা আরো অনেক নাম আপনাদের জানা আছে । আর সেগুলোর ট্রানজিট দিয়ে আমরা কেমন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছি ? বাণিজ্যিক উন্নয়ন তো হবার কথা উভয় দেশের । নাকি আমরাই বাণিজ্যিক বক্তৃতায় তৃপ্তির ঢেকুর খেয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছি? আমদানি রপ্তানির হিসাবের হালখাতা খুললেই দেখা যায় আমাদের দেশ এখনও শোষিত । ইতিহাসের ঐতিহ্য পড়া হলে বা আপনাদের পরিচিত কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখেন যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় জীবন্ত ছিলেন । জানতে পারবেন যুদ্ধের সময় ইন্ডিয়া-পাকিস্তান কত লুটপাটের রাজনীতি করেছে । আচ্ছা বঙ্গভঙ্গ, আগরতলা ,ভাসানী-ওসমানী,তিতুমীর সহ অসংখ্য হারিয়ে যাওয়া বীরসেনাদের কি কোনো অবদান আছে , নাকি আমরাই যখন যে দল মসনদে সে দলের সব অবদান ভাবি ? ব্যক্তিগত, দল যত , সব গণ্ডি পেরিয়ে যদি মনমগজে দেশটা লালন করতে না পারি তবে জনতার জন্ম ধন্য হলো না । বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যে যেমন শেষ নবাব ছিলেন তেমন করে মীরজাফর, ঘসেটিও ছিলো । সত্যের পক্ষকে মানুষ শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে আর মিথ্যের কারণে কলুষিত অধ্যায় শুরু হয়। যেখানে অন্যান্য দেশ ভারতীয় গরু ,মশলাপাতি নিষিদ্ধ করেছে সেখানে বাংলাদেশের বাজারে সেগুলোর সয়লাব। আচ্ছন্ন মোহের মধ্যেই থাকা হলে আমাদেরকে বুঝাবে কে? পিলখানার সে হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত সুরাহা কি হয়েছে? রাজতন্ত্রের রাজত্বে যাহারা গিয়েছেন তাহারা জেনেছেন যে গণতান্ত্রিক যে গণতন্ত্র তা রাজতন্ত্রের কাছে অসহায় । আচ্ছা আমাদের দলগুলো কি তন্ত্রের মন্ত্র শেখায়? আজকাল কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ও মগজধোলাই করে জানানো হচ্ছে সব একজনের অর্জন । আমজনতার আয়োজিত আয়োজনে দেশ বাঁচে বিপদে । কোনোকিছু পাচারের সহজ মাধ্যম হলো রেললাইন। যা দিয়ে ব্রিটিশ বাংলার সম্পদ পাচার করেছে । তারপর ইন্ডিয়া-পাকিস্তান অংশীদারের ভাগ বসিয়েছে আপন রাজত্ব কালে। নির্যাতিতরা একসময় স্বাধীন হয়েও যায় । যাহারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেন নাই তাহার গাজার দৃশ্য দেখে নিতে পারেন । আচ্ছা আমাদের দেশের ভিতর যেসব বলদ আসে পাচার পথে তা কি কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় ? পরীক্ষা ছাড়া এসব বলদের কারবার করে কোন বলদ ? ঐসব হাবিজাবি খেয়ে চিকিৎসার জন্য ওদের কাছে যেতে হয় । আমাদের চিকিৎসার কি উন্নয়ন হয়েছে ? যদি না হয় তবে মৌলিক অধিকার উন্নত না করে এ কেমন ডিজিটের ডিজিটাল ? আমাদের চিকিৎসার উন্নয়ন হয়েছে মুর্খতার মুখে তা উচ্চারিত হবে না। কেনোনা ওরা যে চিকিৎসার নাম করে শলাপরামর্শ করতে বের হয় ।ফেলানীর কি হলো বলতে পারেন ? ফারাক্কার ফাঁদ কি কোনো প্রাণীর প্রাণ নিলো ? আল্লাহ পানিবন্ধিদের প্রাণে শান্তি দাও আর জন্মান্ধদের আলো দাও । @রেজাউল মনোহর
Comments
- No Comments