
 ?
               Read Count : 273
               
              Category : Notes/work
Sub Category : N/A
কেনো যেনো মনে হয় কারো কারো? কি মনে হয় বা কেনো মনে হতে পারে? কেনোর পিছু কেনো মানুষ নিজেকে জড়িয়ে ফেলে? মনে হতে পারে পৃথিবী ছোট হতে হতে নিজের নিজস্বতার মধ্যে একইধরনের জড়তা চলে আসে। আসলে কি চলে আসে নাকি আমরাই জড়তার সাথে দৃঢ়তার অদৃশ্য ঘুলিয়ে ফেলি? জীবন তো আর খেলনা নয়? তাই তো বলা হয় দোলনা থেকেই শিক্ষা শুরু। শুরুতেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে হয়। শুনেছি সেদিন.. শুনা কথায় কত মানুষের কান গলে যায়? অথচ এই শীতে কত গুরুত্বপূর্ণ সত্য হলো কান পরিষ্কার রাখা। মানুষ দু’ধরণেরই হতে পারতো। যাহারা জড়তার মাঝে সরলতার সহজ পন্থা খুঁজে পায় আর অন্যরা মনের দৃঢ়তার সাথে সখ্যতা করতে পারে না তাহারাই ভেবে নেয় এমন কেনো হয়? এতো ভাবনা কিসে তোমার? কবি তো আছেন তোমার পাশে কিংবা বহুদুরে ভবঘুরে বোহেমিয়ান। ' বিশ্ব-জগৎ দেখব আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে'। বহি বিশ্বের বীজ রোপন হয় আপন জন্মভূমিতেই। তাইতো বলা হয় 'জন্ম আমার ধন্য হলো '। অন্ধকারের ভিতর থেকে বীজ আপনআলোয় নিজেকে উদ্ভাবন করে। কাজ্বী নজরুলের মতো বলতে হয় আলেয়ার আলো নিয়ে নিজেকে জানতে হয়। ধরণীর কিনারে কত দল যায় বহে। বহমান গুগালীর মতো কি সব বোহেমিয়ান? সত্যটা জানা নেই হয়তো তোমার আমি বলি বা লিখি সেটা। গুগালী তো বসে থাকে কখন বৃষ্টি নামে তারো অপেক্ষায়। বর্ষাধারা বা শ্রাবণধারায় আত্মহারা নদনদীর কিনারা। কত পথ ফাঁড়ি দিয়ে স্রোতধারা নতুন শব্দ তৈরি করে তারো পথ তৈরি করে সে চলে পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ বেঁয়ে। কিন্তুক আজ দলের দৌরাত্ম্যে কত মানুষ পথশিশুদের মতো রাত্রী যাপন করছে আত্মগোপনের গিরিপথে। আমরাই কি কিছু করতে পারি সেসব পথশিশুদের জন্য? নাকি আমরাই জড়তার যাতাকলে পড়ে যাই? অথচ কথা ছিলো 'দুর্গ হবে ঘরে ঘরে '। আমরা এ কোন ডিজিটের ডিজিটাল দুর্গ দেখছি? যাহাতে ঘরে-বাহিরে, মানুষে-প্রাণে, মানবতার আবদার নষ্ট হচ্ছে যেনো। মানুষ তখনই সুখি হতে পারে যখন প্রশ্ন নিজেকে করতে পারে। #রেজাউলমনোহর
Comments
- No Comments

